গোবিন্দগঞ্জ(গাইবান্ধ্)া প্রতিনিধি:
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে সেচপাম্পের বিদ্যুৎ সংযোগ নিয়ে ভাইয়ে-ভাইয়ে পরস্পর বিরোধী অভিযোগ পাল্টা অভিযোগ,পল্লী বিদ্যুৎ অফিস কর্তৃক তদন্ত নতুন বড়িং দেখানো হয়েছে।
জানাগেছে উপজেলার হরিরামপুর ইউনিয়নের হরিরামপুর গ্রামের আব্দুস ছাত্তারে বেপারীর ছেলে দুই ভাই আবুল কালাম বেপারী ও আব্দুস ছালাম বেপারীর মধ্যে সেচপাম্পের বিদ্যুৎ সংযোগ নিয়ে বিগত কয়েক মা স যাবৎ এই বিবাদ চলে আসছে। ভাইয়ে ভাইয়ের বিরুদ্ধে ভূয়া বড়িং দেখিয়ে পাল্টা পাল্টী অভিযোগের প্রেক্ষিতে গত ১৮/১০/২০১৪ইাং তারিখে গাইবান্ধা পল্লীবিদ্যুৎ (তুলশীঘাট)সমিতির সিনিয়র ইন্সপেক্টর হুমায়ুন কবির ও এম,এস,সি আব্দুল মালেক সরে-জমিনে তদন্ত করেন। তদন্তে দেখা যায় বড় ভাই আবুল কালাম বেপারী বি আর ডিবি গোবিন্দগঞ্জ থেকে ২১/০৫/২০১৪ইং তারিখে সেচপাম্পের অ- ১২১১ নং লাইসেন্স প্রাপ্ত হয়। উল্লেখিত বড়িং নাওভাঙ্গা মৌজার ৩৪৫নং খতিয়ানের ২০১ নং দাগে দেখিয়েছে যেখানে পূর্বে কোন বড়িং ছিলনা। অপরদিকে ছোট ভাই আব্দুস ছালাম বেপারীর উল্লেখিত বড়িং নাওভাঙ্গা মৌজার ১৫২নং খতিয়ানের ২৭৩ নং দাগে দেখিয়েছেন যেখানে পূর্বে বড়িং ছিল বলে এলাকাবাসী জানায়।তাছাড়াও বি আর ডিবি গোবিন্দগঞ্জ থেকে ১৯/১২/২০১২ইং তারিখে সেচপাম্পের অ-৬৬৬ নং লাইসেন্স প্রাপ্ত হন। উল্লেখ থাকে যে, আবুল কালাম বেপারী তার প্রতিবেশী মৃত আয়েন উদ্দিনের ছেলে ছমছেল হকের যোগসাজসে পার্শ্ববর্তী বড়দহ (পূর্ব পাড়া) গ্রামের আকতার,আজাদুল,মহাসেন,ফিরোজুল,বাদশা,আশকেদ,বক্কর,রাজা,বেলাল,মোকছেদ,মোফাজ্জল,আমরুল,আছান,হায়দার,ছায়দার ও শাহারুল ইসলম (ষোল) জনের নিকট থেকে তাদের বাড়ীতে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়ার কথা বলে ১,২৫,০০০ (একলক্ষ পচিঁশ হাজার) টাকা বিদ্যুৎ অফিসে দেয়ার কথা বলে হাতিয়ে নিয়েছে।
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে সেচপাম্পের বিদ্যুৎ সংযোগ নিয়ে ভাইয়ে-ভাইয়ে পরস্পর বিরোধী অভিযোগ পাল্টা অভিযোগ,পল্লী বিদ্যুৎ অফিস কর্তৃক তদন্ত নতুন বড়িং দেখানো হয়েছে।
জানাগেছে উপজেলার হরিরামপুর ইউনিয়নের হরিরামপুর গ্রামের আব্দুস ছাত্তারে বেপারীর ছেলে দুই ভাই আবুল কালাম বেপারী ও আব্দুস ছালাম বেপারীর মধ্যে সেচপাম্পের বিদ্যুৎ সংযোগ নিয়ে বিগত কয়েক মা স যাবৎ এই বিবাদ চলে আসছে। ভাইয়ে ভাইয়ের বিরুদ্ধে ভূয়া বড়িং দেখিয়ে পাল্টা পাল্টী অভিযোগের প্রেক্ষিতে গত ১৮/১০/২০১৪ইাং তারিখে গাইবান্ধা পল্লীবিদ্যুৎ (তুলশীঘাট)সমিতির সিনিয়র ইন্সপেক্টর হুমায়ুন কবির ও এম,এস,সি আব্দুল মালেক সরে-জমিনে তদন্ত করেন। তদন্তে দেখা যায় বড় ভাই আবুল কালাম বেপারী বি আর ডিবি গোবিন্দগঞ্জ থেকে ২১/০৫/২০১৪ইং তারিখে সেচপাম্পের অ- ১২১১ নং লাইসেন্স প্রাপ্ত হয়। উল্লেখিত বড়িং নাওভাঙ্গা মৌজার ৩৪৫নং খতিয়ানের ২০১ নং দাগে দেখিয়েছে যেখানে পূর্বে কোন বড়িং ছিলনা। অপরদিকে ছোট ভাই আব্দুস ছালাম বেপারীর উল্লেখিত বড়িং নাওভাঙ্গা মৌজার ১৫২নং খতিয়ানের ২৭৩ নং দাগে দেখিয়েছেন যেখানে পূর্বে বড়িং ছিল বলে এলাকাবাসী জানায়।তাছাড়াও বি আর ডিবি গোবিন্দগঞ্জ থেকে ১৯/১২/২০১২ইং তারিখে সেচপাম্পের অ-৬৬৬ নং লাইসেন্স প্রাপ্ত হন। উল্লেখ থাকে যে, আবুল কালাম বেপারী তার প্রতিবেশী মৃত আয়েন উদ্দিনের ছেলে ছমছেল হকের যোগসাজসে পার্শ্ববর্তী বড়দহ (পূর্ব পাড়া) গ্রামের আকতার,আজাদুল,মহাসেন,ফিরোজুল,বাদশা,আশকেদ,বক্কর,রাজা,বেলাল,মোকছেদ,মোফাজ্জল,আমরুল,আছান,হায়দার,ছায়দার ও শাহারুল ইসলম (ষোল) জনের নিকট থেকে তাদের বাড়ীতে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়ার কথা বলে ১,২৫,০০০ (একলক্ষ পচিঁশ হাজার) টাকা বিদ্যুৎ অফিসে দেয়ার কথা বলে হাতিয়ে নিয়েছে।
0 Response to "গোবিন্দগঞ্জে সেচপাম্পের বিদ্যুৎ সংযোগ নিয়ে ভাইয়ে ভাইয়ে বিবাদ সংঘর্ষের আশঙ্খা"
Post a Comment