(১৩ জুলাই) : পৈশাচিকভাবে নির্যাতন করে হত্যাকৃত শিশু রাজন হত্যা মামলার আরেক আসামি ইসমাঈল হোসেন আবলুকে(৩২)গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
আজ সোমবার ভোরে ইসমাঈলকে গ্রেপ্তার করা হয়। জালালাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকতার হোসেন ইসমাঈলের গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
সুত্রে প্রকাশ, সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) জালালাবাদ থানা এলাকার লামাকাজি মিরেরগাঁও থেকে সোমবার ভোরে ইসমাঈলকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত ইসমাইল শিশু রাজন হত্যার প্রধান আসামি মুহিত আলমের তালতো ভাই।
এদিকে শিশু রাজন হত্যাকাণ্ডে পলাতক আসামিদের ধরতে ও মামলার কার্যক্রম নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করতে পুলিশের একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
ওসি আকতার হোসেন জানান, এসএমপির অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মুহাম্মত রহমত উল্লাহকে প্রধান করে চার সদস্যের ওই কমিটি গঠন করা হয়। রাতভর উত্তাল রাজনের গ্রাম, আল্টিমেটাম রাজন হত্যার ঘটনায় ফুঁসে উঠছে এলাকাবাসী। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতারে তারা প্রশাসনকে সময়ও বেঁধে দিয়েছে। না হলে গণআন্দোলন গড়ে তোলা হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন দেন এলাকাবাসী।
রবিবার রাতে রাজনের বাড়ি সিলেট সদর উপজেলার কান্দিগাঁও ইউনিয়নের বাদেআলী গ্রামে এলাকাবাসী বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে ১৫-২০টি গ্রামের লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
নির্যাতনকারী ঘাতকদের ১২ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতারের আল্টিমেটাম দেন স্থানীয় এলাকাবাসী। রবিবার রাত ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত চলা বৈঠক শেষে স্থানীয় এলাকাবাসী এ আল্টিমেটাম দেন।
সিলেট নগরীর কুমারগাঁও বাসস্ট্যান্ডের পাশে সিলেট সদর উপজেলার কান্দিগাঁও ইউনিয়নের বাদেআলী গ্রামে রাজনের বাড়ির আঙিনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের খবর পেয়ে এসএমপির জালালাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আখতার হোসেন সেখানে উপস্থিত হন। এ সময় তিনি রাজন হত্যাকারীদের গ্রেফতারে সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
শিশু রাজন হত্যা ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মহানগরের জালালাবাদ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে। মামলায় আটক মুহিত আলম (৩২) ও তার ভাই সৌদি প্রবাসী কামরুল ইসলাম (২৪), তাদের সহযোগী আলী হায়দার ওরফে আলী (৩৪) ও চৌকিদার ময়না মিয়া ওরফে বড় ময়নাকে (৪৫) আসামি করা হয়েছে। সৌদি প্রবাসী কামরুল ইসলাম যাতে দেশ ছেড়ে পালাতে না পারে সেজন্য পুলিশ ইমিগ্রেশনে চিঠি দিয়েছে।
আজ সোমবার ভোরে ইসমাঈলকে গ্রেপ্তার করা হয়। জালালাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকতার হোসেন ইসমাঈলের গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
সুত্রে প্রকাশ, সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) জালালাবাদ থানা এলাকার লামাকাজি মিরেরগাঁও থেকে সোমবার ভোরে ইসমাঈলকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত ইসমাইল শিশু রাজন হত্যার প্রধান আসামি মুহিত আলমের তালতো ভাই।
এদিকে শিশু রাজন হত্যাকাণ্ডে পলাতক আসামিদের ধরতে ও মামলার কার্যক্রম নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করতে পুলিশের একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
ওসি আকতার হোসেন জানান, এসএমপির অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মুহাম্মত রহমত উল্লাহকে প্রধান করে চার সদস্যের ওই কমিটি গঠন করা হয়। রাতভর উত্তাল রাজনের গ্রাম, আল্টিমেটাম রাজন হত্যার ঘটনায় ফুঁসে উঠছে এলাকাবাসী। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতারে তারা প্রশাসনকে সময়ও বেঁধে দিয়েছে। না হলে গণআন্দোলন গড়ে তোলা হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন দেন এলাকাবাসী।
রবিবার রাতে রাজনের বাড়ি সিলেট সদর উপজেলার কান্দিগাঁও ইউনিয়নের বাদেআলী গ্রামে এলাকাবাসী বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে ১৫-২০টি গ্রামের লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
নির্যাতনকারী ঘাতকদের ১২ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতারের আল্টিমেটাম দেন স্থানীয় এলাকাবাসী। রবিবার রাত ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত চলা বৈঠক শেষে স্থানীয় এলাকাবাসী এ আল্টিমেটাম দেন।
সিলেট নগরীর কুমারগাঁও বাসস্ট্যান্ডের পাশে সিলেট সদর উপজেলার কান্দিগাঁও ইউনিয়নের বাদেআলী গ্রামে রাজনের বাড়ির আঙিনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের খবর পেয়ে এসএমপির জালালাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আখতার হোসেন সেখানে উপস্থিত হন। এ সময় তিনি রাজন হত্যাকারীদের গ্রেফতারে সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
শিশু রাজন হত্যা ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মহানগরের জালালাবাদ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে। মামলায় আটক মুহিত আলম (৩২) ও তার ভাই সৌদি প্রবাসী কামরুল ইসলাম (২৪), তাদের সহযোগী আলী হায়দার ওরফে আলী (৩৪) ও চৌকিদার ময়না মিয়া ওরফে বড় ময়নাকে (৪৫) আসামি করা হয়েছে। সৌদি প্রবাসী কামরুল ইসলাম যাতে দেশ ছেড়ে পালাতে না পারে সেজন্য পুলিশ ইমিগ্রেশনে চিঠি দিয়েছে।