nhcrf নিউজ ,ঢাকা, (১৯ আগস্ট) : রাজধানীর হাজারীবাগ থানা ছাত্রলীগের সভাপতি আরজু মিয়া এবং মাগুরা পৌর ছাত্রলীগের সাবেক নেতা মেহেদী হাসান ওরফে আজিবর শেখ নিহতের ঘটনা ‘ক্রসফায়ার’ ছিল না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
তারা ‘বন্দুকযুদ্ধ’-এ নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেন তিনি।
তিনি এ সময় ‘ক্রসফায়ার’ ও ‘বন্দুকযুদ্ধ’ এক নয় বলে মন্তব্য করেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রাজধানীর হাজারীবাগ এবং মাগুরায় ছাত্রলীগের নেতা নিহতের ঘটনা ‘ক্রসফায়ার’ ছিল না। এটা নিয়ে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধ’-তেই তারা নিহত হয়েছেন।
বুধবার (১৯ আগস্ট) দুপুরে রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে একটি অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মত দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কোনো অপরাধীকে ছাড়া হবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, অপরাধী ছাত্রলীগ, যুবলীগ যেই হোক না কেন, আইনের দৃষ্টিতে সবাই সমান। অপরাধী অপরাধীই।
তিনি বলেন, আমরা সব অপরাধীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক কার্যক্রম শুরু করেছি। অপরাধীর কোনো ছাড় নেই।
পৃথক দুটি ঘটনায় মঙ্গলবার ভোররাতে র্যাবের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধ’-এ নিহত হন হাজারীবাগ থানা ছাত্রলীগের সভাপতি আরজু মিয়া (২৮)।
অন্যদিকে, সোমবার দিনগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে মাগুরায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধ’-এ মারা যান মেহেদী হাসান ওরফে আজিবর শেখ (৩৪)।
আরজু মিয়া চুরির অভিযোগে রাজা মিয়া (১৬) নামে এক কিশোরকে পিটিয়ে হত্যার প্রধান আসামি ছিলেন।
আজিবর শেখ মাগুরায় ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের গুলি বিনিময়ের সময় মায়ের গর্ভে গুলিবিদ্ধ শিশু ও একজন বৃদ্ধ নিহত হওয়ার ঘটনায় তিন নম্বর আসামি।
তারা ‘বন্দুকযুদ্ধ’-এ নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেন তিনি।
তিনি এ সময় ‘ক্রসফায়ার’ ও ‘বন্দুকযুদ্ধ’ এক নয় বলে মন্তব্য করেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রাজধানীর হাজারীবাগ এবং মাগুরায় ছাত্রলীগের নেতা নিহতের ঘটনা ‘ক্রসফায়ার’ ছিল না। এটা নিয়ে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধ’-তেই তারা নিহত হয়েছেন।
বুধবার (১৯ আগস্ট) দুপুরে রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে একটি অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মত দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কোনো অপরাধীকে ছাড়া হবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, অপরাধী ছাত্রলীগ, যুবলীগ যেই হোক না কেন, আইনের দৃষ্টিতে সবাই সমান। অপরাধী অপরাধীই।
তিনি বলেন, আমরা সব অপরাধীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক কার্যক্রম শুরু করেছি। অপরাধীর কোনো ছাড় নেই।
পৃথক দুটি ঘটনায় মঙ্গলবার ভোররাতে র্যাবের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধ’-এ নিহত হন হাজারীবাগ থানা ছাত্রলীগের সভাপতি আরজু মিয়া (২৮)।
অন্যদিকে, সোমবার দিনগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে মাগুরায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধ’-এ মারা যান মেহেদী হাসান ওরফে আজিবর শেখ (৩৪)।
আরজু মিয়া চুরির অভিযোগে রাজা মিয়া (১৬) নামে এক কিশোরকে পিটিয়ে হত্যার প্রধান আসামি ছিলেন।
আজিবর শেখ মাগুরায় ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের গুলি বিনিময়ের সময় মায়ের গর্ভে গুলিবিদ্ধ শিশু ও একজন বৃদ্ধ নিহত হওয়ার ঘটনায় তিন নম্বর আসামি।