বাংলাদেশের প্রধানবিরোধী জোট সামনের সপ্তাহে আবারো হরতাল বা অবরোধের
মতো কর্মসূচি ঘোষণার পরিকল্পনা করছে। সূত্র জানায়, টানা ৮৪ ঘণ্টা হরতাল
শেষে বুধবার গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে যাবেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম
খালেদা জিয়া। এরপরই তিনি দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সাথে কথা বলে সামনের
সপ্তাহে আবারো হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করবেন। বিএনপির কয়েকজন
নেতা বিবিসি বাংলাকে এরকমই ইঙ্গিত দিয়েছেন।
নির্দলীয় সরকারের দাবির ব্যাপারে সরকারের দিক থেকে কোন অনুকুল সাড়া না পাওয়ায় এবং সরকার বিরোধী দলের বেশ কিছু নেতাকে গ্রেফতারের পর বিএনপি আবারো কঠোর কর্মসূচির কথাই ভাবছে।
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য হান্নান শাহ বলেন, “আমরা হরতাল কর্মসূচি নিয়ে যেমন ভাবছি। তার সাথে অসহযোগ হতে পারে। ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরগুলোতে অবরোধ কর্মসূচি নেয়ার চিন্তাও করছি।”
হান্নান শাহ উল্লেখ করেন, নতুন কর্মসূচি নিয়ে যে চিন্তা তাদের মধ্যে কাজ করছে, সে ব্যাপারে তাদের দলের স্থায়ী কমিটি এবং ১৮ দলীয় জোটের নেতাদের বৈঠকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।
গত শুক্রবার বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমেদ, এম কে আনোয়ার এবং রফিকুল ইসলাম মিয়াসহ দলটির পাঁচজন নেতাকে আটক করা হয়েছিল। তাঁরা এখনো গ্রেফতার রয়েছেন। সে সময় বিএনপি চেয়ারপারসনের বাসভবন এবং কার্যালয়কে ঘিরে পুলিশের অবস্থান ছিল চোখে পড়ার মতো।
বিরোধী নেতাদের ধরপাকড় শুরু হওয়ার পর বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের অনেক নেতা আত্নগোপনে আছেন। কিন্তু বিএনপি নেতা হান্নান শাহ বলেন, এর মানে এই নয় যে বিএনপি আন্দোলনের পথ থেকে পিছু হটছে।
হান্নান শাহ বলেন, “আমি বলবো,কৌশলগত কারণে নেতারা আত্নগোপন করে আছেন। সত্য কথা বলতে কি, গত শুক্রবার যখন সরকার ধরপাকড় শুরু করেছিল তখন আমাদের উচ্চপর্যায়ের কিছু নেতা বিভ্রান্ত হয়েছিলেন এবং ঘাবড়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু যতই দিন গেছে, আমাদের নেত্রীর দৃঢ়তা দেখে উনারা মনোবল ফিরে পেয়েছেন এবং হরতালের কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন।”
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভি বলেন, “অনিশ্চিত একটা পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে সরকার সংলাপের উদ্যোগ নেবে, বিএনপি এখনো সেটি চায়। অন্যথায় আরো কঠোর কর্মসূচি নেয়ার ব্যাপারেই তাদের দলে চাপ রয়েছে।”
নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়কের দাবিতে ২৫ শে অক্টোবরের পর থেকে টানা কর্মসূচি পালন করে আসছে দেশের প্রধান বিরোধীদলীয় জোট বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট।
নির্দলীয় সরকারের দাবির ব্যাপারে সরকারের দিক থেকে কোন অনুকুল সাড়া না পাওয়ায় এবং সরকার বিরোধী দলের বেশ কিছু নেতাকে গ্রেফতারের পর বিএনপি আবারো কঠোর কর্মসূচির কথাই ভাবছে।
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য হান্নান শাহ বলেন, “আমরা হরতাল কর্মসূচি নিয়ে যেমন ভাবছি। তার সাথে অসহযোগ হতে পারে। ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরগুলোতে অবরোধ কর্মসূচি নেয়ার চিন্তাও করছি।”
হান্নান শাহ উল্লেখ করেন, নতুন কর্মসূচি নিয়ে যে চিন্তা তাদের মধ্যে কাজ করছে, সে ব্যাপারে তাদের দলের স্থায়ী কমিটি এবং ১৮ দলীয় জোটের নেতাদের বৈঠকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।
গত শুক্রবার বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমেদ, এম কে আনোয়ার এবং রফিকুল ইসলাম মিয়াসহ দলটির পাঁচজন নেতাকে আটক করা হয়েছিল। তাঁরা এখনো গ্রেফতার রয়েছেন। সে সময় বিএনপি চেয়ারপারসনের বাসভবন এবং কার্যালয়কে ঘিরে পুলিশের অবস্থান ছিল চোখে পড়ার মতো।
বিরোধী নেতাদের ধরপাকড় শুরু হওয়ার পর বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের অনেক নেতা আত্নগোপনে আছেন। কিন্তু বিএনপি নেতা হান্নান শাহ বলেন, এর মানে এই নয় যে বিএনপি আন্দোলনের পথ থেকে পিছু হটছে।
হান্নান শাহ বলেন, “আমি বলবো,কৌশলগত কারণে নেতারা আত্নগোপন করে আছেন। সত্য কথা বলতে কি, গত শুক্রবার যখন সরকার ধরপাকড় শুরু করেছিল তখন আমাদের উচ্চপর্যায়ের কিছু নেতা বিভ্রান্ত হয়েছিলেন এবং ঘাবড়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু যতই দিন গেছে, আমাদের নেত্রীর দৃঢ়তা দেখে উনারা মনোবল ফিরে পেয়েছেন এবং হরতালের কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন।”
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভি বলেন, “অনিশ্চিত একটা পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে সরকার সংলাপের উদ্যোগ নেবে, বিএনপি এখনো সেটি চায়। অন্যথায় আরো কঠোর কর্মসূচি নেয়ার ব্যাপারেই তাদের দলে চাপ রয়েছে।”
নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়কের দাবিতে ২৫ শে অক্টোবরের পর থেকে টানা কর্মসূচি পালন করে আসছে দেশের প্রধান বিরোধীদলীয় জোট বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট।
0 Response to " সামনের সপ্তাহে ফের হরতাল-অবরোধ"
Post a Comment