গণতন্ত্রের নামে রাজতন্ত্রের মাধ্যমে দেশ পরিচালিত হচ্ছে বলে মন্তব্য
করেছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি এলডিপি’র প্রেসিডেন্ট কর্নেল অলি আহমেদ।
তিনি বলেন, নেতারা যেমন খুশি মিথ্যা বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন। জনগণের কাছে
তারা ঘৃণার পাত্রে পরিণত হচ্ছেন, এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী নিজেও অবগত
আছেন।
বুধবার এক বিবৃতিতে তিনি একথা বলেন।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকার গত পাঁচ বছরে নিরাপত্তা বাহিনীকে ব্যবহার করে বিরোধী দল ও সাধারণ জনগণকে নির্বিচারে হত্যা, গুম ও গণগ্রেফতারের করেছে। একদিকে সাধারণ মানুষ আজ নিরাপদে নেই, অন্যদিকে নেতাদের লাগামহীন কথায় তারা জর্জরিত।
কর্নেল অলি বলেন, দেশ যে চরম সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তা কারোই কাম্য নয়। এ অবস্থা অব্যাহত থাকলে তা আপনার দল ও দেশের সবার জন্যই বিপর্যয় ডেকে আনবে। দেশের অবস্থা উপলব্ধি করে জেদ ছাড়ুন। দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ন্যায় বিচার, মানবাধিকার ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারলেই আপনাকে ইতিহাস শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করবে। ধ্বংসের মাধ্যমে, সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টি করে আপনি ইতিহাসে জায়গা করে নিতে পারবেন না।
তিনি বলেন, ১৯৭৪ সাল ছাড়া কখনো একদলীয় নির্বাচন এদেশে হয়নি। বর্তমানে দেশে ৪১টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল আছে, অথচ আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থীসহ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা মাত্র ৭২৮ জন। অর্থাৎ সব প্রার্থী আপনারই দলের। তাই এখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং নির্বাচন কমিশনের কোনো ভূমিকা নেই। তাছাড়া নির্বাচন কমিশন যে সরকারেরই একটি আজ্ঞাবহ সংস্থা তা এখন সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত।
অলি বলেন, নবম জাতীয় সংসদ এখনো বহাল আছে। তাই প্রহসনের নির্বাচন বন্ধ করার সময় এখনো ফুরিয়ে যায়নি। নির্বাচন বন্ধ করার ব্যাপারে সংবিধানে কোনো বাধা নেই। তাই সব রাজনৈতিক দলের মতামতের ভিত্তিতে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হওয়ার মতো একটি নির্বাচন জনগণকে উপহার দিন।
জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার ক্ষেত্র প্রস্তুত করার মাধ্যমে দেশের মর্যাদা রক্ষা করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি ৫ তারিখ অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচন বন্ধ করার আশা ব্যক্ত করেন।
বুধবার এক বিবৃতিতে তিনি একথা বলেন।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকার গত পাঁচ বছরে নিরাপত্তা বাহিনীকে ব্যবহার করে বিরোধী দল ও সাধারণ জনগণকে নির্বিচারে হত্যা, গুম ও গণগ্রেফতারের করেছে। একদিকে সাধারণ মানুষ আজ নিরাপদে নেই, অন্যদিকে নেতাদের লাগামহীন কথায় তারা জর্জরিত।
কর্নেল অলি বলেন, দেশ যে চরম সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তা কারোই কাম্য নয়। এ অবস্থা অব্যাহত থাকলে তা আপনার দল ও দেশের সবার জন্যই বিপর্যয় ডেকে আনবে। দেশের অবস্থা উপলব্ধি করে জেদ ছাড়ুন। দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ন্যায় বিচার, মানবাধিকার ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারলেই আপনাকে ইতিহাস শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করবে। ধ্বংসের মাধ্যমে, সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টি করে আপনি ইতিহাসে জায়গা করে নিতে পারবেন না।
তিনি বলেন, ১৯৭৪ সাল ছাড়া কখনো একদলীয় নির্বাচন এদেশে হয়নি। বর্তমানে দেশে ৪১টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল আছে, অথচ আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থীসহ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা মাত্র ৭২৮ জন। অর্থাৎ সব প্রার্থী আপনারই দলের। তাই এখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং নির্বাচন কমিশনের কোনো ভূমিকা নেই। তাছাড়া নির্বাচন কমিশন যে সরকারেরই একটি আজ্ঞাবহ সংস্থা তা এখন সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত।
অলি বলেন, নবম জাতীয় সংসদ এখনো বহাল আছে। তাই প্রহসনের নির্বাচন বন্ধ করার সময় এখনো ফুরিয়ে যায়নি। নির্বাচন বন্ধ করার ব্যাপারে সংবিধানে কোনো বাধা নেই। তাই সব রাজনৈতিক দলের মতামতের ভিত্তিতে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হওয়ার মতো একটি নির্বাচন জনগণকে উপহার দিন।
জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার ক্ষেত্র প্রস্তুত করার মাধ্যমে দেশের মর্যাদা রক্ষা করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি ৫ তারিখ অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচন বন্ধ করার আশা ব্যক্ত করেন।
0 Response to "দেশে রাজতন্ত্র চলছে: কর্নেল অলি "
Post a Comment