মোঃ মাসুদুল আলম অপু, স্বরূপকাঠী :
স্বরূপকাঠির এই কাঠ ব্যাবসার হালচাল জানতে চাইলে কাঠ ব্যাবসায়ি সমিতির সভাপতি আঃ হাকিম মিয়া বলেন, দেশের অভিরত অবরোধ হরতালে ব্যাবসা-বাণিজ্যে বর্তমানে খড়া যাচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে ব্যাবসা ছেড়ে জীবিকা অন্বেষনে অন্যকোন কাজ-কর্মে চলে যেতে হবে। গ্রাম থেকে গাছ নিয়ে আসা পাথরঘাটার এক ব্যাবসায়ি মজিদ মিয়া(৪৮) জানান, “ধার-দেনা করে পঞ্চাশ হাজার টাকার গাছ নিয়ে মোটা-মুটি দামে বিক্রির আশায় সাথে তিন জন কৃষান নিয়ে ১৫ দিন পর্যন্ত ইন্দ্রের হাটের কাঠ চরে অপেক্ষা করছি। কিন্তু কেনা দামও না মিলায় এখানে বসে খাচ্ছি আর ঘুমাচ্ছি। এমতবস্থায় বাড়ী ফিরে গেলে সুদসমেত গুনতে হবে ঋনের টাকা। স্বরূপকাঠির চর সমিতির শ্রমিক সভাপতি মোঃ মিন্টু জানায়, গাছ মাপা, মাল লোড-আনলোড করাসহ এখানে কাজ করে প্রতিনিয়ত একজন শ্রমিক ৭০০-৯০০ টাকা উপার্যন করে। বর্তমানে নেছারাবাদের কাঠ ব্যাবসার শ্রমে ১৫০০-১৬০০ শ্রমিক নিয়োজিত থেকে জীবিকা নির্বাহ করছে। টানা অবরোধ হরতালে দীর্ঘ এক মাস পর্যন্ত গুটিকয়েক কাঠের খুচরা ক্রেতা ছাড়া চরে কাঠ বেচা-বিক্রি হচ্ছেনা বললেই চলে। তাই বিক্রি অভাবে আমাদের কোন কাজ-কর্ম নেই”। উপজেলার ডুবি কাঠ বাজারের শ্রমিক চার সন্তান-সন্তনীর জনক মোঃ ইউনুস (৫০) জানায়, এখন কাঠ বাজারে ক্রেতা না থাকায় দুই সপ্তাহ ধরে ভিবিন্ন জনের কাছ থেকে ধার দেনা করে সংসার চালাচ্ছি। পাওনাদারের চাপে গা ঢাকা দিয়ে থাকতে হচ্ছে। স্বরূপকাঠির কাঠ ব্যাবসায়ি সমিতির সাধারন সম্পাদক মোঃ জিয়াউল হক বলেন, নেছারাবাদ উপজেলার বড় অর্থ উপর্জনকারী মাধ্যম হল দেশব্যাপি পরিচিত এখানকার ঐতিহ্যবাহী কাঠ ব্যাবসা। অত্র অঞ্চলের প্রায় ৭-৮ হাজার লোক এব্যবসার সাথে জড়িত। এছাড়াও ১৪শ-১৫শ শ্রমিক এখানকার কাঠ মোকামে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছে। এব্যাবসায় জড়িত হয়ে এঅঞ্চলের নানান লোক আজ সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত। মিঠাবন, উতরাইল, নারায়নগঞ্জ, সিলেট, কুমিল্লা, রংপুর, রাজধানীসহ দেশের নানা জায়গা থেকে ব্যবসায়িরা এসে এখান থেকে কাঠ কিনে সরবারহ করেন দেশের সর্বত্র। দৈনিক পঞ্চাশ হাজার থেকে ষাট হাজার কেবি গাছ বিক্রি হয় নিয়মিত। প্রতিনিয়ত পাইকারী এবং খুচরা বিক্রি মিলিয়ে প্রায় ৩ কোটি-৪কোটি টাকার কাঠ বিক্রি হয় কেবলমাত্র স্বরূপকাঠির কাঠ মোকামে। বর্তমানে বিএনপির অবরোধ-হরতালে পরিবহন ব্যাবস্থায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ায় ধস নেমে আসছে কাঠ ব্যবসায়। পাইকারী ক্রেতারা ঝুঁকি নিয়ে কাঠ কিনতে আসছেনা। যেকারনে কমে গেছে লেনদেনের সংখ্যা। ব্যবসায়িরা বিক্রির পাওনা টাকা আদায়ে জীবনের শঙ্কা নিয়ে পরিবারের অনুরোধে গোলায় যেতে পারছেনা।
এদিকে উপজেলার কাঠ ব্যবসার ক্ষ্যাতি দেশজুড়ে পরিচিত লাভ করায় এ ব্যবসায় আকৃষ্ট হয় শিক্ষিত বেকার যুবকেরা। তারা বহু চরাই-উতরাই পেরিয়ে চাকরির আশা ছেড়ে দিয়ে ব্যাংক, এনজিও থেকে ঋন নিয়ে এব্যবসায় নেমে পরিবার নিয়ে স্বাছন্দে জীবন-যাপন করছিল। দেশের এই রাজনৈতিক রেসা-রেসিতে কাঠ বাজারে ক্রেতা না থাকায় মহা শঙ্কায় পড়ছে তারা। নাম না প্রকাশ সর্তে কয়েকজন যুবক ব্যবসায়ি জানায়, ঋন নিয়ে ব্যবসা করে জীবিকা নির্বাহ করছি। কিন্তু এই অশালীন রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে কেনা-বেচা না থাকায় সময়মত কিস্তি পরিশোধ করতে পারছিনা। যেকারনে আমাদেরকে পথে-ঘাটে হেওপ্রতিপন্ন হতে হচ্ছে সামাজিকভাবে। দেনার চাপে রাতে বাসায় থাকতে পারছিনা। ক্রম্মানয়ে ভারি হয়ে উঠছে আমাদের ঋনের বোঝা। সুটিয়াকাঠি কাঠ বাজারের দিনমজুর মোঃ আল-আমীন বলে কাজ না থাকায় আমারা সারাদিন বসে থাকি। রোজ সকালে এসে বিকালে উদাষ মনে বাড়ী যেতে হয়। এমতবস্থায় কাজের অভাবে অনাহারে-অর্ধারে কাটছে দিনমজুরদের জীবন। ব্যবসায়িরা সমষ্টিগতভাবে জানায়, ঋন নিয়ে ব্যবসা চালাতে এখন আমাদের হিম-সিম খেতে হচ্ছে। এ সহিংস রাজনীতির ধারা অব্যাহত থাকলে অচিরেই আমাদের ব্যবসা গুটিয়ে নিতে হবে। ব্যবসায়িরা জানিয়েছে যে, উভয় রাজনৈতিকদল দেশের স্বার্থে সংলাপে বসে সুষ্ঠ সমাধানে আসলে অচিরেই তাদের ব্যবসার প্রতিবন্ধকতা কেটে যাবে।
দেশব্যাপি রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সরকারের
অনড় অবস্থানের মুখে তীব্র খড়া যাচ্ছে নেছারাবাদের প্রতিষ্ঠিত কাঠ ব্যাবসায়।
বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলিয় জোটের দাবী আদায়ে অভিরাম ধারায় হরতাল, অবরোধের
নামে জ্বালাও-পোড়াও কর্মসূচী এবং সরকারের একমুখি অবস্থানে দেশের সর্ববৃহৎ এ
উপজেলার কাঠ ব্যাবসায় এ মূর্হুতে ক্রমেই নেমে আসছে বির্পযয় বলে জানিয়েছেন
কাঠ ব্যবসায়ি ও শ্রমিক মহল।
একসময় সুন্দরী, কেওরা, গরানসহ নানা
প্রষিদ্ধ কাঠের ব্যাবসায় জম-জমাট ছিল দক্ষিণাঞ্চলের নেছারাবাদ উপজেলা।
কিন্তু ১৯৯১ সালে সুন্দরী কাঠ ব্যাবসায় সরকারের বাধা-নিষেধের কারনে এখানে
গড়ে ওঠে মেহগনি, চাম্বল, রেইনট্রিসহ নানা দেশীয় কাঠের বৃহত্তর বাজার।
প্রতিনিয়ত দেশের নানা জায়গা থেকে ব্যবসায়িরা এসে দেড় থেকে দুই কোটি টাকার
কাঠ কিনে নেন উপজেলার কাঠ মোকামগুলো থেকে। আর ক্রয়কৃত মালামাল কাভারভ্যান,
ট্রাক, লঞ্চ, কার্গোসহ নানা পরিবহনযোগে ব্যাবসায়িরা নিয়ে যান স্ব-স্ব
ব্যবসাস্থলে। কিন্তু বর্তমান রাজনৈকি উত্তাপে পরিবহন সংকট, পাইক্রারী
ক্রেতার অভাবে সরবারহকৃত কাঠ নিয়ে মহা শঙ্কায় পড়ছে নেছারাবাদের কাঠ
ব্যাবসায়িরা। সময়মত পরিবহন সংকটে গাছ বিক্রি বন্ধ থাকায় ঋনের বোজা ভারি
হচ্ছে ব্যবসায়িদের। বিশেষ করে দিশেহারা হয়ে পড়ছে ছোট ব্যবসায়িরা।
বেচা-বিক্রি না থাকায় কাজের অভাবে মানবেতর জীবন-যাপন করছে কাঠ চরের প্রায়
১৩০০জন শ্রমিক। অবিরত ধারায় দেশের এ চলমান রাজনৈতিক অবস্থা অব্যাহত থাকলে
চরমভাবে ধস নেমে আসবে নেছারাবাদের একমাত্র বৃহত্তম কাঠ ব্যাবসায়। এতে
বিশেষকরে কাঠ মহলের সাত হাজার ব্যাসায়িদের মধ্য থেকে যেকোন সময় পথে বসে
যেতে পারে ১৭শ শিক্ষিত নুতন যুবক ব্যাবসায়িরা। ফলস্বরূপ নেছারাবাদের
অর্থনীতিতে মারাতœকভাবে বিপর্যয় নেমে আসতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন
এব্যাবসার সাথে জড়িত থাকা সংশ্লিষ্ট মহলেরা।
সরেজমিনে উপজেলার স্বরূপকাঠি, মাহমুদকাঠি, ইন্দ্রেরহাট, মিয়ারহাট,
সুটিয়াকাঠি, পঞ্চবেকী, ডুবিবাজারসহ উল্লেখযোগ্য কয়েকটি কাঠ মোকাম ঘুরে দেখা
যায়, কাঠ সরবারহ করে ব্যাবসায়িরা স্তুপ আকারে সাজিয়ে অপেক্ষায় আছেন
পাইকারদের আশায়। ক্রেতা অভাবে চরে কাজ-কর্ম জমে উঠছেনা শ্রমিকগনদের।
দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন উপজেলা থেকে নৌকা ও ট্রলারযোগে গাছ নিয়ে আসা নানা
বিক্রেতারা চেয়ে আছেন আড়ৎদাড়দের মুখপ্রান্তে। ক্রেতা অভাবে গাছ নিয়ে আসা
গ্রাম্য ব্যবসায়িরা নিলামে মাল বিক্রি করে বাড়ী চলে যাচ্ছেন উদাষ মনে।
ব্যাবসায়িসহ সবার কথা একটাই বেচা-বিক্রি শূন্যর কোঠায়।স্বরূপকাঠির এই কাঠ ব্যাবসার হালচাল জানতে চাইলে কাঠ ব্যাবসায়ি সমিতির সভাপতি আঃ হাকিম মিয়া বলেন, দেশের অভিরত অবরোধ হরতালে ব্যাবসা-বাণিজ্যে বর্তমানে খড়া যাচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে ব্যাবসা ছেড়ে জীবিকা অন্বেষনে অন্যকোন কাজ-কর্মে চলে যেতে হবে। গ্রাম থেকে গাছ নিয়ে আসা পাথরঘাটার এক ব্যাবসায়ি মজিদ মিয়া(৪৮) জানান, “ধার-দেনা করে পঞ্চাশ হাজার টাকার গাছ নিয়ে মোটা-মুটি দামে বিক্রির আশায় সাথে তিন জন কৃষান নিয়ে ১৫ দিন পর্যন্ত ইন্দ্রের হাটের কাঠ চরে অপেক্ষা করছি। কিন্তু কেনা দামও না মিলায় এখানে বসে খাচ্ছি আর ঘুমাচ্ছি। এমতবস্থায় বাড়ী ফিরে গেলে সুদসমেত গুনতে হবে ঋনের টাকা। স্বরূপকাঠির চর সমিতির শ্রমিক সভাপতি মোঃ মিন্টু জানায়, গাছ মাপা, মাল লোড-আনলোড করাসহ এখানে কাজ করে প্রতিনিয়ত একজন শ্রমিক ৭০০-৯০০ টাকা উপার্যন করে। বর্তমানে নেছারাবাদের কাঠ ব্যাবসার শ্রমে ১৫০০-১৬০০ শ্রমিক নিয়োজিত থেকে জীবিকা নির্বাহ করছে। টানা অবরোধ হরতালে দীর্ঘ এক মাস পর্যন্ত গুটিকয়েক কাঠের খুচরা ক্রেতা ছাড়া চরে কাঠ বেচা-বিক্রি হচ্ছেনা বললেই চলে। তাই বিক্রি অভাবে আমাদের কোন কাজ-কর্ম নেই”। উপজেলার ডুবি কাঠ বাজারের শ্রমিক চার সন্তান-সন্তনীর জনক মোঃ ইউনুস (৫০) জানায়, এখন কাঠ বাজারে ক্রেতা না থাকায় দুই সপ্তাহ ধরে ভিবিন্ন জনের কাছ থেকে ধার দেনা করে সংসার চালাচ্ছি। পাওনাদারের চাপে গা ঢাকা দিয়ে থাকতে হচ্ছে। স্বরূপকাঠির কাঠ ব্যাবসায়ি সমিতির সাধারন সম্পাদক মোঃ জিয়াউল হক বলেন, নেছারাবাদ উপজেলার বড় অর্থ উপর্জনকারী মাধ্যম হল দেশব্যাপি পরিচিত এখানকার ঐতিহ্যবাহী কাঠ ব্যাবসা। অত্র অঞ্চলের প্রায় ৭-৮ হাজার লোক এব্যবসার সাথে জড়িত। এছাড়াও ১৪শ-১৫শ শ্রমিক এখানকার কাঠ মোকামে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছে। এব্যাবসায় জড়িত হয়ে এঅঞ্চলের নানান লোক আজ সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত। মিঠাবন, উতরাইল, নারায়নগঞ্জ, সিলেট, কুমিল্লা, রংপুর, রাজধানীসহ দেশের নানা জায়গা থেকে ব্যবসায়িরা এসে এখান থেকে কাঠ কিনে সরবারহ করেন দেশের সর্বত্র। দৈনিক পঞ্চাশ হাজার থেকে ষাট হাজার কেবি গাছ বিক্রি হয় নিয়মিত। প্রতিনিয়ত পাইকারী এবং খুচরা বিক্রি মিলিয়ে প্রায় ৩ কোটি-৪কোটি টাকার কাঠ বিক্রি হয় কেবলমাত্র স্বরূপকাঠির কাঠ মোকামে। বর্তমানে বিএনপির অবরোধ-হরতালে পরিবহন ব্যাবস্থায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ায় ধস নেমে আসছে কাঠ ব্যবসায়। পাইকারী ক্রেতারা ঝুঁকি নিয়ে কাঠ কিনতে আসছেনা। যেকারনে কমে গেছে লেনদেনের সংখ্যা। ব্যবসায়িরা বিক্রির পাওনা টাকা আদায়ে জীবনের শঙ্কা নিয়ে পরিবারের অনুরোধে গোলায় যেতে পারছেনা।
এদিকে উপজেলার কাঠ ব্যবসার ক্ষ্যাতি দেশজুড়ে পরিচিত লাভ করায় এ ব্যবসায় আকৃষ্ট হয় শিক্ষিত বেকার যুবকেরা। তারা বহু চরাই-উতরাই পেরিয়ে চাকরির আশা ছেড়ে দিয়ে ব্যাংক, এনজিও থেকে ঋন নিয়ে এব্যবসায় নেমে পরিবার নিয়ে স্বাছন্দে জীবন-যাপন করছিল। দেশের এই রাজনৈতিক রেসা-রেসিতে কাঠ বাজারে ক্রেতা না থাকায় মহা শঙ্কায় পড়ছে তারা। নাম না প্রকাশ সর্তে কয়েকজন যুবক ব্যবসায়ি জানায়, ঋন নিয়ে ব্যবসা করে জীবিকা নির্বাহ করছি। কিন্তু এই অশালীন রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে কেনা-বেচা না থাকায় সময়মত কিস্তি পরিশোধ করতে পারছিনা। যেকারনে আমাদেরকে পথে-ঘাটে হেওপ্রতিপন্ন হতে হচ্ছে সামাজিকভাবে। দেনার চাপে রাতে বাসায় থাকতে পারছিনা। ক্রম্মানয়ে ভারি হয়ে উঠছে আমাদের ঋনের বোঝা। সুটিয়াকাঠি কাঠ বাজারের দিনমজুর মোঃ আল-আমীন বলে কাজ না থাকায় আমারা সারাদিন বসে থাকি। রোজ সকালে এসে বিকালে উদাষ মনে বাড়ী যেতে হয়। এমতবস্থায় কাজের অভাবে অনাহারে-অর্ধারে কাটছে দিনমজুরদের জীবন। ব্যবসায়িরা সমষ্টিগতভাবে জানায়, ঋন নিয়ে ব্যবসা চালাতে এখন আমাদের হিম-সিম খেতে হচ্ছে। এ সহিংস রাজনীতির ধারা অব্যাহত থাকলে অচিরেই আমাদের ব্যবসা গুটিয়ে নিতে হবে। ব্যবসায়িরা জানিয়েছে যে, উভয় রাজনৈতিকদল দেশের স্বার্থে সংলাপে বসে সুষ্ঠ সমাধানে আসলে অচিরেই তাদের ব্যবসার প্রতিবন্ধকতা কেটে যাবে।