nhcrf নিউজ , (৫ অক্টোবর ) বাংলাদেশে ‘আইএস-এর উত্থান’ ঠেকাতে একসঙ্গে কাজ করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেন্স ব্লুম বার্নিকাট।
এক সপ্তাহের মধ্যে বাংলাদেশে দুই বিদেশি নাগরিক খুনের ঘটনায় মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গি গোষ্ঠী আইএস-এর দায় স্বীকারের খবর আসার প্রেক্ষাপটে বার্নিকাটের এই বক্তব্য এল।
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, দুই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আইএস এর জড়িত থাকার কোনো প্রমাণ এখনো মেলেনি। বাংলাদেশে আইএস-এর মত কোনো জঙ্গি সংগঠনের তৎপরতা নেই বলেও ইতোমধ্যে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার ঢাকায় কূটনৈতিক প্রতিবেদকদের সংগঠন ডিক্যাবের সঙ্গে এক মতবিনিময়ে মিার্কিন রাষ্ট্রদূত সহিংস উগ্রবাদ ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ঢাকা ও ওয়াশিংটনের যৌথ প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার কথা বলেন।
তিনি বলেন, “বাংলাদেশে আইএস-এর উত্থান ঠেকাতে যা দরকার তা আমাদের আছে।”
বার্নিকাট বলেন, এমন একজন প্রধানমন্ত্রী এখন বাংলাদেশে রয়েছেন, যিনি সন্ত্রাসবাদের বিষয়ে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করেছেন।
“সন্ত্রাসবাদ ও সহিংস মৌলবাদ ঠেকাতে যে সক্ষমতা, অভিজ্ঞতা ও ঐকান্তিকতা প্রয়োজন, বহু বছরের অংশীদারিত্বের মধ্য দিয়ে আমরা তা অর্জন করেছি।”
সন্ত্রাসবাদকে একটি ‘বৈশ্বিক সমস্যা’ হিসেবে বর্ণনা করে বার্নিকাট বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই এ বিষয়টি সামাল দেওয়ার উপর গুরুত্ব দেন।
“আর আমাদের দুই দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে একসঙ্গে কাজ করার বিষয়ে আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।”
এক সপ্তাহের মধ্যে বাংলাদেশে দুই বিদেশি নাগরিক খুনের ঘটনায় মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গি গোষ্ঠী আইএস-এর দায় স্বীকারের খবর আসার প্রেক্ষাপটে বার্নিকাটের এই বক্তব্য এল।
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, দুই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আইএস এর জড়িত থাকার কোনো প্রমাণ এখনো মেলেনি। বাংলাদেশে আইএস-এর মত কোনো জঙ্গি সংগঠনের তৎপরতা নেই বলেও ইতোমধ্যে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার ঢাকায় কূটনৈতিক প্রতিবেদকদের সংগঠন ডিক্যাবের সঙ্গে এক মতবিনিময়ে মিার্কিন রাষ্ট্রদূত সহিংস উগ্রবাদ ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ঢাকা ও ওয়াশিংটনের যৌথ প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার কথা বলেন।
তিনি বলেন, “বাংলাদেশে আইএস-এর উত্থান ঠেকাতে যা দরকার তা আমাদের আছে।”
বার্নিকাট বলেন, এমন একজন প্রধানমন্ত্রী এখন বাংলাদেশে রয়েছেন, যিনি সন্ত্রাসবাদের বিষয়ে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করেছেন।
“সন্ত্রাসবাদ ও সহিংস মৌলবাদ ঠেকাতে যে সক্ষমতা, অভিজ্ঞতা ও ঐকান্তিকতা প্রয়োজন, বহু বছরের অংশীদারিত্বের মধ্য দিয়ে আমরা তা অর্জন করেছি।”
সন্ত্রাসবাদকে একটি ‘বৈশ্বিক সমস্যা’ হিসেবে বর্ণনা করে বার্নিকাট বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই এ বিষয়টি সামাল দেওয়ার উপর গুরুত্ব দেন।
“আর আমাদের দুই দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে একসঙ্গে কাজ করার বিষয়ে আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।”