আখাউড়া: ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া
রেলওয়ে
জংশন
স্টেশনের উত্তর
দিকে
আউটার
এলাকায়
যাত্রীবাহী একটি
ট্রেন
লাইনচ্যুত হয়ে
দুইজন
নিহত
এবং
৫০
জন
আহত
হয়েছেন। বুধবার
দিবাগত
রাত
৩টার
দিকে
এ
দুর্ঘটনা ঘটে।
দুর্ঘটনার ফলে ছয় ঘণ্টা চট্টগ্রাম-ঢাকা ও চট্টগ্রাম-সিলেট রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকে। দুর্ঘটনার পর আখাউড়া থেকে উদ্ধারকারী একটি ট্রেন ঘটনাস্থলে গিয়ে বগিটি উদ্ধার করলে সকাল পৌনে নয়টা থেকে ট্রেন চলাচল পুনরায় শুরু হয়।
নিহতরা হলেন নেত্রকোনা জেলার বারহাট্টা উপজেলার নূরুল আমিন (৪৫) এবং ময়মনসিংহ জেলার ঈশ্বরগঞ্জের মো. মোন্তাকিম (২৫)।
জানা গেছে, রাত ৩টার দিকে ট্রেনের ২৪১ নং বগিটি লাইনচ্যুত হয়ে লাইনের পূর্ব দিকে হেলে যায়। এ সময় ট্রেনের ছাদে থাকা যাত্রীরা ছিটকে নীচে পড়লে ঘটনাস্থলেই দুইজন নিহত এবং ৫০ জন আহত হন।
রেলওয়ে জিআরপি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইদুল ইসলাম ঘটনাস্থলে সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে আহতদের উদ্ধার করে স্থানীয় রেলওয়ে হাসপাতাল ও উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করে দেন। নিহত ও আহতদের সবাই শ্রমিক। তাদের বাড়ি ময়মনসিংহ ও নেত্রকোণা জেলায় বলে জানা গেছে। অবস্থা গুরুতর হওয়ায় আহত ১৫ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
দুর্ঘটনার ফলে ছয় ঘণ্টা চট্টগ্রাম-ঢাকা ও চট্টগ্রাম-সিলেট রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকে। দুর্ঘটনার পর আখাউড়া থেকে উদ্ধারকারী একটি ট্রেন ঘটনাস্থলে গিয়ে বগিটি উদ্ধার করলে সকাল পৌনে নয়টা থেকে ট্রেন চলাচল পুনরায় শুরু হয়।
নিহতরা হলেন নেত্রকোনা জেলার বারহাট্টা উপজেলার নূরুল আমিন (৪৫) এবং ময়মনসিংহ জেলার ঈশ্বরগঞ্জের মো. মোন্তাকিম (২৫)।
জানা গেছে, রাত ৩টার দিকে ট্রেনের ২৪১ নং বগিটি লাইনচ্যুত হয়ে লাইনের পূর্ব দিকে হেলে যায়। এ সময় ট্রেনের ছাদে থাকা যাত্রীরা ছিটকে নীচে পড়লে ঘটনাস্থলেই দুইজন নিহত এবং ৫০ জন আহত হন।
রেলওয়ে জিআরপি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইদুল ইসলাম ঘটনাস্থলে সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে আহতদের উদ্ধার করে স্থানীয় রেলওয়ে হাসপাতাল ও উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করে দেন। নিহত ও আহতদের সবাই শ্রমিক। তাদের বাড়ি ময়মনসিংহ ও নেত্রকোণা জেলায় বলে জানা গেছে। অবস্থা গুরুতর হওয়ায় আহত ১৫ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
0 Response to "আখাউড়ায় ছয় ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু"
Post a Comment