বানারীপাড়া প্রতিনিধি॥
উজিরপুরের শাহাদাৎ হোসেন নামের এক যুবক বরিশাল থেকে অপহৃত হওয়ার ১৬দিন পরও উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। শাহাদাৎকে না পেয়ে তার পরিবারে শোকে মাতম বইছে। জানা গেছে, গত ২১ সেপ্টেম্বর সকালে উপজেলার মালিকান্দা গ্রামের নুরুল ইসলাম বেপারীর ছেলে শাহাদাৎ হোসেন (২৬) মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি থেকে মায়ের চোখের ডাক্তার দেখাতে বরিশাল ইসলামী চক্ষু হাসপাতালে যান। সেখানে সিরিয়ালের জন্য মাকে বসিয়ে রেখে বাহিরে গিয়ে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন। ২/৩ ঘন্টা অপেক্ষা করার পরে খোঁজাখুজি করে না পেয়ে ও মোটরসাইকেলটি হাসপাতালের সামনে পড়ে থাকতে দেখে তার মা কান্নাকাটি শুরু করেন। পরে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আত্মীয় স্বজনকে বিষয়টি জানানো হয়।ওই দিনই তার বাবা নুরুল ইসলাম বেপারী বরিশাল কোতয়ালী থানায় সাধারণ ডায়রী করেন। গত ২৭ সেপ্টেম্বর তিনি বাদী হয়ে একই থানায় অজ্ঞাত নামাদের আসামী করে অপহরণ মামলা দায়ের করেন। শাহাদাৎ হোসেন ৭ বছর সৌদি আরবে কর্মরত ছিলেন।২০১১ সালে দেশে এসে প্রেম করে বিয়ে করেন। মেয়ের পক্ষ মেনে না নিলেও বিষয়টি তার পরিবার মেনে নেন। বছর খানেক স্ত্রী নিয়ে ঢাকার গাবতলীর একটি মোবাইল সাভিসিং’র দোকানে কাজ করতেন। সেই সুবাদে বরগুনার পাথরঘাটার আজিজ আকনের ছেলে হাবিবুর রহমান হাবিবের সাথে তার সখ্যতা গড়ে ওঠে। ঢাকা থেকে চলে এসে গত ৪মাস পর্যন- বরিশালের নথুল্লাবাদ বাসস্টান্ডের কাছে শেফা টেলিকম নামে একটি মোবাইল সার্ভিসিং’র দোকানে কাজ শুরু করেন। নগরীর শহীদ জিয়া সড়কের বনছায়ায় বাসা ভাড়া করে স্ত্রী নিয়ে তিনি বসবাস করতেন। স্ত্রী লিজা ও পরিবারের তথ্য মতে শাহাদাৎ চাকুরীর ফাঁকে প্রায়ই উজিরপুরের ধামুরার ছত্তার খলিফার ছেলে রানা (২৬) ও শিকারপুরের মিন্টু খানের ছেলে জিসাত (২০) ও আসাদ (১৮)’র সাথে দেখা করতে যেতেন। ঘটনার পর থেকে রানার মোবাইল নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায় এবং সে বর্তমানে পলাতক রয়েছে। এ ব্যাপারে বরিশাল কোতয়ালী মডেল থানার তদন-কারী কর্মকর্তা এস,আই চিন্ময় মিত্র জানান এ ব্যপারে এখন পর্যন- কোন ক্লু পাওয়া যায়নি। তবে তাকে উদ্ধারের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো হচ্ছে। ###
রাহাদ সুমন,বানারীপাড়া
তারিখঃ ১০-১০-১৩ইং
উজিরপুরের শাহাদাৎ হোসেন নামের এক যুবক বরিশাল থেকে অপহৃত হওয়ার ১৬দিন পরও উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। শাহাদাৎকে না পেয়ে তার পরিবারে শোকে মাতম বইছে। জানা গেছে, গত ২১ সেপ্টেম্বর সকালে উপজেলার মালিকান্দা গ্রামের নুরুল ইসলাম বেপারীর ছেলে শাহাদাৎ হোসেন (২৬) মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি থেকে মায়ের চোখের ডাক্তার দেখাতে বরিশাল ইসলামী চক্ষু হাসপাতালে যান। সেখানে সিরিয়ালের জন্য মাকে বসিয়ে রেখে বাহিরে গিয়ে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন। ২/৩ ঘন্টা অপেক্ষা করার পরে খোঁজাখুজি করে না পেয়ে ও মোটরসাইকেলটি হাসপাতালের সামনে পড়ে থাকতে দেখে তার মা কান্নাকাটি শুরু করেন। পরে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আত্মীয় স্বজনকে বিষয়টি জানানো হয়।ওই দিনই তার বাবা নুরুল ইসলাম বেপারী বরিশাল কোতয়ালী থানায় সাধারণ ডায়রী করেন। গত ২৭ সেপ্টেম্বর তিনি বাদী হয়ে একই থানায় অজ্ঞাত নামাদের আসামী করে অপহরণ মামলা দায়ের করেন। শাহাদাৎ হোসেন ৭ বছর সৌদি আরবে কর্মরত ছিলেন।২০১১ সালে দেশে এসে প্রেম করে বিয়ে করেন। মেয়ের পক্ষ মেনে না নিলেও বিষয়টি তার পরিবার মেনে নেন। বছর খানেক স্ত্রী নিয়ে ঢাকার গাবতলীর একটি মোবাইল সাভিসিং’র দোকানে কাজ করতেন। সেই সুবাদে বরগুনার পাথরঘাটার আজিজ আকনের ছেলে হাবিবুর রহমান হাবিবের সাথে তার সখ্যতা গড়ে ওঠে। ঢাকা থেকে চলে এসে গত ৪মাস পর্যন- বরিশালের নথুল্লাবাদ বাসস্টান্ডের কাছে শেফা টেলিকম নামে একটি মোবাইল সার্ভিসিং’র দোকানে কাজ শুরু করেন। নগরীর শহীদ জিয়া সড়কের বনছায়ায় বাসা ভাড়া করে স্ত্রী নিয়ে তিনি বসবাস করতেন। স্ত্রী লিজা ও পরিবারের তথ্য মতে শাহাদাৎ চাকুরীর ফাঁকে প্রায়ই উজিরপুরের ধামুরার ছত্তার খলিফার ছেলে রানা (২৬) ও শিকারপুরের মিন্টু খানের ছেলে জিসাত (২০) ও আসাদ (১৮)’র সাথে দেখা করতে যেতেন। ঘটনার পর থেকে রানার মোবাইল নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায় এবং সে বর্তমানে পলাতক রয়েছে। এ ব্যাপারে বরিশাল কোতয়ালী মডেল থানার তদন-কারী কর্মকর্তা এস,আই চিন্ময় মিত্র জানান এ ব্যপারে এখন পর্যন- কোন ক্লু পাওয়া যায়নি। তবে তাকে উদ্ধারের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো হচ্ছে। ###
রাহাদ সুমন,বানারীপাড়া
তারিখঃ ১০-১০-১৩ইং
0 Response to "উজিরপুরের শাহাদাত বরিশাল থেকে অপহৃত হওয়ার ১৬ দিনেও উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ"
Post a Comment