ক্রাইম রিপোটারঃ ভূমি মালিক সমিতির ও ভূমি মালিকদের আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ভূমি মালিক সমিতির সহ-সভাপতি মোঃ আব্দুর রমিজ মিয়া আরো উপস্থিত থাকে আলাল,দেলওয়ার হোসেন সহ অনেক সদস্য ভূমি মালিকগন অন্তত্য সমস্যা মধ্যে দিন কাটাচ্ছে প্রথমে দলিল রেজিষ্টারী করার পর ইউনিয়ন ভূমি অফিসে খাজনা দিতে গেলে ইউনিয়ন ভূমি সহকারী খাজনা নিকে অস্বীকার করেন ভূমি মালিকদের নামজারী জমাভাগ খতিয়ান না খুললে খাজনা নিতে পারবেনা বলে ছাপ জানিয়েদেন ভূমি মালিকগন আরো অখিভযোগ করেন ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তাকে দলিলের সাক্ষাৎ ফিস ৫০০০ টাকা গোস হিসাবে দিতে হয় ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা গন টাকা নেওয়ার পর বিভিন্ন তাল বাহানা করিয়া মাসের পর মাস ভূমি মালিকদের বিভিন্ন অযুহাতে ঘুরায়। ভূমি মালিক দেলওয়ার হোসেন জানায় আমরা ভূমি জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর কলমা জিনজিরা ডিজিটাল জরিপে বহু অভিযোগ দেওয়ার পরও ডিজিটাল কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে নাম না প্রকাশে ১ ভূমি অফিসে কর্মকর্তা বলেন ডিজিটাল জরিপের মহাপরিচালক আব্দুল মান্নান সাহেব অনেক দূরনিতী করিয়াছেন ভূমি জরিপের মহা-পরিচালক সহকারী ও উপসহকারী সেটেলমেন্ট অফিসারদের ভূয়া লোক দেখানোর প্রশিক্ষনের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন মহা-পরিচালক। ভূমি জরিপ অফিসের নাম মাত্র ডিজিটাল প্রকল্প আছে মাঠ জরিপের সর্দার আমিন কর্তৃক প্রস্তুতকৃত পরচা ও নকশা শুধু মাত্র কম্পিউটারে টাইপ করিয়া ডিজিটাল প্রকল্প দেখিয়ে মহাপরিচালক আব্দুল মান্নান সাহেব সহ অসাধু কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন সরকারের কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন ভূমি মালিকগন আরো অভিযোগ করেন আমাদের টাকা ভূমি কর্মকার্তগন দূরনিতীর মাধ্যমে হাতিয়ে নিচ্ছে। নাম প্রকাশের একাধিক ভূমি কর্মকর্তা জনান আমাদের দিয়ে জোর করে ভূয়া প্রশিক্ষন দেখানো হচ্ছে বাংলাদেশের একজন সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার ডিজিটাল মেশিন চালাতে সক্ষম নয়। ভূমি মালিকদের প্রানের দাবী মানননীয় প্রধান মন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতীর কাছে এই অজ্ঞ অফিসার দিয়ে ডিজিটাল জরিপ বন্ধেদের বিনীত আবেদন। ভূমি মালিকদের এই অতিমূল্যবান ভূমি ডিজিটাল জরিপের মাধ্যমে ভূয়া নকশা প্রস্তুত করে ভূমি মালিকদের চরমক্ষতী হইতেছে। কলামা জিনজিরা ডিজিটাল প্রজেক্টে গিয়াস গং এর অভিযোগ হল আমার দখলীয় ভূমি ডিজিটাল জরিপে জিনজিরা মৌজায় অক্কাছ গং এর নামে ভূল করে কিছু জমি রেকর্ড হয় এখন এই রেকর্ড নিয়ে চরম উত্তেজনা সহ গোলো যোগের আসংখ্যা চলছে ভূমি মালিকগন নানাভীত সমস্য নিয়ে মাননীয় ভূমি মন্ত্রী সঙ্গে সাক্ষাৎ করার আশায় ভূমি মালিকগন বহুকষ্টে ভূমি মন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করিতে সচিবালয় যায়। মন্ত্রী ও প্রজার তফাৎ অনেক বেশী ভূমি মন্ত্রীর সাক্ষাৎ এর আশায় ভুমি মালিকগন অপেক্ষায় বসে থাকেন ভূমি মন্ত্রীর প্রধান দুই সহযোগী ১। মোঃ বছির আহমেদ বকুল, ২। মোঃ আজাদ হোসেন এরা দুইজনই মন্ত্রীর অন্ত্যাত আস্থাবাজন আরো আছে তিন জন পিয়ন। মোঃ বছির আহমেদ ও মোঃ আজাদ সাহেবের ছাড়পত্র ছাড়া কোন ভূমি মালিকগন ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ও সহযোগি সংগঠনের কেন্দ্রিয় নেতাদের ভূমি মন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করার কোন সুযোগ নেই মন্ত্রী সাহেবের সহযোগি মাধ্যমে ৫০০০ টাকা ফিস প্রধান করিলে ভূমি মন্ত্রীর দেখা মিলে। মাননীয় ভুমি মন্ত্রী এক প্রশ্নের জবাবে ভূমি মন্ত্রী বলেন আমি অফিস করি দেটায় সময় আপনারা আগামী কাল আবার আসবেন।
Home » District News.জেলার খবর
» ভূমি মন্ত্রীর ফিস ৫০০০ টাকা ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কমর্তার ফিস ৫০০০ টাকা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
0 Response to "ভূমি মন্ত্রীর ফিস ৫০০০ টাকা ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কমর্তার ফিস ৫০০০ টাকা"
Post a Comment